মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, এ বছর কোরবানিতে প্রতিবেশী কোনো রাষ্ট্র থেকে গবাদি পশু আমদানি করা হয়নি। উপদেষ্টা বলেন, আমাদের দেশে উৎপাদিত পশু দিয়েই কোরবানি হয়েছে। এতে দেশীয় খামারিদের অনেক বেশি গরু বিক্রি হয়েছে। এটি আমাদের সবার জন্য স্বস্তির বিষয়।
যশোরে বাণিজ্য উপদেষ্টা
ট্যানারি মালিকদের সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য সরকার ঈদের আগেই ২২০ কোটি টাকার প্রণোদনা ছাড় করেছে। বাজার ব্যবস্থাপনা সম্প্রসারণের উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে। সরকারের গৃহীত পদক্ষেপের ফলে আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের চামড়া শিল্পের চাহিদা তৈরি হবে।
যারা স্থানীয় পর্যায়ে চামড়া সংরক্ষণ করবেন, তাদের সুবিধার্থে সারা দেশে বিনামূল্যে ৩০ হাজার টন লবণ বিতরণ করার কথাও জানিয়েছিলেন তিনি।
ঈদুল আজহা উপলক্ষে এ বছর কোরবানির জন্য পশুর চাহিদার চেয়ে তিন হাজার পশু বেশি প্রস্তুত দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার খামারিদের কাছে। এর মধ্যে বেশিরভাগই দেশি জাতের পশু। কদিন পরই পুরোদমে শুরু হবে কোরবানির পশু বেচাকেনা।